Please browse this link:
Thursday, February 6, 2014
ব্যবসাঃ ঘরে বসে মিষ্টি তৈরী ও বিপণন
ব্যবসাঃ ঘরে বসে মিষ্টি তৈরী ও বিপণন
Tuesday, February 4, 2014
All Misty(sweet) Recipe
All Misty(sweet) Recipe
Please browse this link:
Rasgulla - Bengali Sponge Rasgulla - Eid Special Recipe
RAJBHOG:
Rasmalai:
Chum Chum Recipe:
Mawa:
Please browse this link:
Rasgulla - Bengali Sponge Rasgulla - Eid Special Recipe
RAJBHOG:
Rasmalai:
Chum Chum Recipe:
Mawa:
Kesar Peda Recipes:
Gulab Jamun Recipe with Khoya and Chashni:
Bombay Karachi Halwa:
Jalebi recipe:
Golapjamon (Bangla):
Rose flower pitha (gulap pitha)-Bangla:
Rasmalai (Bangla):
Chom Chom (Bangla):
Roshgulla (Bangla):
প্রেসার কুকারে পুডিং তৈরী:
Monday, February 3, 2014
রসমালাই ( সহজ রেসিপি)
রসমালাই ( সহজ রেসিপি)
উপকরণঃ
ডিম – ১টি
বেকিং পাউডার – ১ চা চামচ
গুড়ো দুধ – ১ কাপ
ময়দা – ১ চা চামচ
তরল দুধ – ১ লিটার
চিনি – স্বাদমত (আমি সাধারনত ৩ টেবিল চামচ দেই)
এলাচদানা, গুড়ো করা – ১ টি এলাচ
ভ্যানিলা এসেন্স – ১/২ চা চামচ (গোলাপজল দিতে পারেন পরিবর্তে)
পেস্তা বাদাম কুচি সাজানোর জন্য
যেভাবে বানাবেনঃ
১। তলা ভারী এমন বড় একটি পাত্রে চিনি আর তরল দুধ মিশিয়ে ফুটাতে দিন, এলাচদানা গুড়োটাও দিয়ে দিন। আচঁ খুব কম রাখুন।
২। এবার আরেকটি পাত্রে গুড়ো দুধ, ময়দা, বেকিং পাউডার মিশিয়ে নিন, ডিমটি ফেটিয়ে এই মিস্রনে মেশান। ভ্যানিলা অথবা গোলাপজল দিয়ে দিন।
৩। সব একসাথে সুন্দর করে মিশিয়ে খামির বানান, খুব বেশি মাখবেন না…সব মিশে গেলেই হলো। প্রথমে খামিরটা হাতের সাথে আটকে আটকে যাবে আঠালো হয়ে…কিন্তু ৩/৪ মিনিট রেখে দিলেই দেখবেন সুন্দর খামির হয়ে গেছে , হাতের সাথে আর আটকাচ্ছে না।
৪। এখান থেকে এবার ছোট ছোট বল বানান। বেশি বড় বানাবেন না, মার্বেলের মতো বড় বানালেই দেখবেন দুধে দেবার পর বলগুলো ফুলে দ্বিগুন হয়ে যাচ্ছে…তাই ছোট বল বানান।
৫। এতোক্ষনে চুলায় দুধ ফুটে গিয়েছে, এই বল গুলো সাবধানে ফুটন্ত দুধের মাঝে ছেড়ে দিন। চামচ বা কিছু দিয়ে নাড়বেন না, ফুটতে দিন আরো কয়েক মিনিট। দেখবেন বলগুলো ফুলে উঠেছে। আচঁ আরো কমিয়ে দিন এখন, সর্বনিন্ম আচেঁ রাখুন।
৬। দশ মিনিট এভাবে কম আচেঁ রান্না করুন, মাঝে মাঝে পাত্রটি সাবধানে ধরে ঝাকিয়ে দিন, যাতে তলায় ধরে না যায়।
৭। দশ মিনিট পরে একটি মিষ্টি তুলে দেখুন ভিতরে সেদ্ধ হয়েছে কিনা। বেশি কাচাঁ থাকলে কম আচেঁ আরো কিছুক্ষন রান্না করূন, যদি সামান্য একটু কাচাঁভাব থাকে মিষ্টির ভিতরে তাহলে চুলা নিভিয়ে পাত্র ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন, ভেতরের তাপেই আরো ভালোভাবে সেদ্ধ হয়ে যাবে।
৮। মালাই আরেকটু ঘন করতে চাইলে আরো কিছুক্ষন কম আচেঁ চুলায় রাখতে পারেন, শুধু মাঝে মাঝে পাত্রটি একটু ঝাকিয়ে দিন যাতে তলায় ধরে না যায়।
৯। ঠান্ডা করে পরিবেশন করূন রসমালাই, পরিবেশনের পূর্বে পেস্তা বাদাম কুচি ছড়িয়ে দিন মিষ্টির ওপরে।
Source: http://recipes.sopnobilashi.com
Sunday, February 2, 2014
নানারকম মিষ্টির রেসিপি
নানারকম মিষ্টির রেসিপি
ক্ষীরের
সন্দেশ
উপকরণ: দুধ, চিনি।
প্রণালি:
দুধ ভালোভাবে জ্বাল দিতে হবে। জ্বাল দেওয়ার ফলে দুধ যখন ঘন হয়ে আসবে, তখন চিনি ঢেলে দিতে হবে। এক লিটার দুধের মধ্যে ২৫০ গ্রাম চিনি লাগবে। তারপর আস্তে আস্তে নেড়ে দুধ যখন ঘন হয়ে শক্ত হয়ে আসবে, তখন ছাঁচের মধ্যে ঢেলে ক্ষীরের সন্দেশ তৈরি করতে হবে। লক্ষ রাখতে হবে, ছাঁচের মধ্যে আগে সামান্য পরিমাণে ঘি ঢেলে নিতে হবে। তারপর ঠান্ডা হলে ছাঁচ থেকে তুলে নিতে হবে। এরপর পরিবেশন করতে হবে।
চিত্রলেখা
গুহ
সূত্র:
দৈনিক প্রথম আলো, অক্টোবর ০৫, ২০১০
গুড়ের সন্দেশ
উপকরণ: ছানা আধা কেজি, খেজুরের গুড় আধা কাপ, চিনি আধা কাপ, পেস্তাবাদাম ও কাজুবাদাম পরিমাণমতো।
প্রণালি:
গুড় ভেঙে নিয়ে, ছানা হাতের তালু দিয়ে হালকা করে মাখিয়ে নিতে হবে। কড়াইয়ে গুড় জ্বাল দিয়ে, নরম হলে ছানা দিতে হবে। এক মিনিট নেড়ে চিনি দিয়ে মৃদু আঁচে ঘন ঘন নাড়তে হবে। ছানা চটচটে হলে নামিয়ে নিতে হবে। ছানা ঠান্ডা হলে ভালো করে মথে নিতে হবে। মসৃণ হলে ১৬ ভাগ করে, সন্দেশের ছাঁচে চেপে পাত্র সাজিয়ে রাখতে হবে। পেস্তা ও কাজুবাদাম দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
সিতারা ফিরদৌস
সূত্র:
দৈনিক প্রথম আলো, এপ্রিল ১৩, ২০১০
ছানার সন্দেশ
উপকরণ: ছানা এক কাপ, এলাচের গুঁড়া সামান্য, কেনডেরাল সিকি চা চামচ।
প্রণালি:
ছানা ঝুরঝুরে করে মাখিয়ে তিনি-চার মিনিট বেশি জ্বালে নাড়াচাড়া করতে হবে। চুলা থেকে নামানোর আগে এলাচের গুঁড়া ও কেনডেরাল দিয়ে অল্প কিছুক্ষণ চুলায় রেখে নামাতে হবে।
সিতারা ফিরদৌস
সূত্র:
দৈনিক প্রথম আলো, ফেব্রুয়ারী ২৩, ২০১০
পাটালি গুড়ের সন্দেশ
উপকরণ: ছানা দুই কাপ, পাটালি গুড় আধা কাপ, চিনি আধা কাপ, কিশমিশ এক চা চামচ, একখণ্ড পরিষ্কার পাতলা সুতি কাপড়।
প্রণালি: ছানা হাত দিয়ে ভেঙে গুঁড়ো করে নিতে হবে। সস্প্যানে গুড় দিয়ে নাড়তে হবে। একটু নেড়ে ছানা দিন। কিছুক্ষণ পর চিনি দিন এবং মৃদু আঁচে বারবার নাড়তে হবে। ছানার যখন পাক হবে সস্প্যান থেকে ছেড়ে আসবে। চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা হতে দিন। মসৃণ করে মেখে মেখে ১৫ ভাগ করে গোল করুন। কাপড়খণ্ডটি পানিতে ভিজিয়ে চিপে টেবিলে বিছিয়ে দিন। তার ওপর গোল করা সন্দেশগুলো রাখুন এবং হাতের তালু দিয়ে চাপ দিন। কিছুক্ষণ পর প্রত্যেকটি সন্দেশের মাঝখানে একটি করে কিশমিশ দিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার পাটালি গুড়ের সন্দেশ।
শাহানা পারভীন
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, ফেব্রুয়ারী ০৯, ২০১০
কাজু মণ্ডা
উপকরণ: ছানা ১ কাপ, মালাই আধা কাপ, চিনি এক কাপের চার ভাগের তিন ভাগ, কাজুবাদাম বাটা আধা কাপ, কাজুবাদাম কুচি আধা কাপ, এলাচ গুঁড়া আধা চা-চামচ।
প্রণালি: ছানা হাত দিয়ে মথে দুই ভাগ করে নিন। এক ভাগ ছানার সঙ্গে মালাই, কাজু বাটা, গুঁড়া চিনি, এলাচ গুঁড়া মিশিয়ে চুলায় জ্বাল দিতে হবে। ছানা আঠালো হলে চুলা থেকে নামিয়ে বাকি ছানার সঙ্গে মিলিয়ে ছড়ানো প্লেটে ঢেলে ঠান্ডা করতে হবে। ছানা ঠান্ডা হলে মসৃণ করে ১২ ভাগ বা পছন্দমতো ভাগ করে কাজু কুচির পুর ভরে পছন্দমতো আকারে কেটে সাজিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
সিতারা ফিরদৌস
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, অক্টোবর ১২, ২০১০
রসগোল্লা
উপকরণ:
রসগোল্লার ছানা পরিমাণমতো
চিনি দেড় কাপ
পানি ছয় কাপ
ময়দা দুই চা চামচ
চিনি দুই চা চামচ
এলাচ গুঁড়া পৌনে এক চা চামচ
গোলাপজল এক-দুই চা চামচ
প্রণালী:
১. রসগোল্লার ছানা তৈরি করে (ছানা তৈরির প্রণালী জানার জন্য রস+আলোর ‘ছানা সংখ্যা’ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন) বাতাসে ছয়-সাত ঘণ্টা ছড়িয়ে রাখো।
২. চিনির সঙ্গে পানি দিয়ে চুলায় দাও। ফুটে ওঠার পর সিরার ওপর থেকে ময়লা তুলে ফেলো। চুলার আঁচ কমিয়ে রাখো।
৩. ছানা হাতের তালু দিয়ে মথে নাও। ময়দা, দুই চা চামচ চিনি ও এলাচ গুঁড়া দিয়ে ছানা মথো। ছানা ২০-২৪ ভাগ করে গোল করে রাখো।
৪. সব ছানার বল একবারে চুলার ওপর সিরায় ছাড়ো। আঁচ বাড়িয়ে দাও। কিছুক্ষণ পর রসগোল্লা সিরার ওপর ভেসে উঠবে। বড় চামচ বা হাতা দিয়ে রসগোল্লা সিরায় ডুবিয়ে হাঁড়ি ঢেকে দেবে।
৫. ২০-২৫ মিনিট পর বাটিতে পানি নিয়ে একটি রসগোল্লা ছাড়ো। পানিতে রসগোল্লা ডুবে গেলে এবং আকার ঠিক থাকলে চুলা থেকে নামিয়ে এক কাপ পানি ছিটিয়ে দিয়ে খোলা রাখো।
৬. ঠান্ডা হলে সিরাসহ রসগোল্লা একটি বড় বোলে ঢালো। এক-দুই চা চামচ গোলাপজল দাও। সাত-আট ঘণ্টা পর রসগোল্লা পরিবেশন করো। ২০-২৪ পরিবেশন। কিশোরদের জন্য ১০-১২ পরিবেশন।
উপকরণ
:
প্রণালি: ছানা হাত দিয়ে ভেঙে গুঁড়ো করে নিতে হবে। সস্প্যানে গুড় দিয়ে নাড়তে হবে। একটু নেড়ে ছানা দিন। কিছুক্ষণ পর চিনি দিন এবং মৃদু আঁচে বারবার নাড়তে হবে। ছানার যখন পাক হবে সস্প্যান থেকে ছেড়ে আসবে। চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা হতে দিন। মসৃণ করে মেখে মেখে ১৫ ভাগ করে গোল করুন। কাপড়খণ্ডটি পানিতে ভিজিয়ে চিপে টেবিলে বিছিয়ে দিন। তার ওপর গোল করা সন্দেশগুলো রাখুন এবং হাতের তালু দিয়ে চাপ দিন। কিছুক্ষণ পর প্রত্যেকটি সন্দেশের মাঝখানে একটি করে কিশমিশ দিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার পাটালি গুড়ের সন্দেশ।
শাহানা পারভীন
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, ফেব্রুয়ারী ০৯, ২০১০
কাজু মণ্ডা
উপকরণ: ছানা ১ কাপ, মালাই আধা কাপ, চিনি এক কাপের চার ভাগের তিন ভাগ, কাজুবাদাম বাটা আধা কাপ, কাজুবাদাম কুচি আধা কাপ, এলাচ গুঁড়া আধা চা-চামচ।
প্রণালি: ছানা হাত দিয়ে মথে দুই ভাগ করে নিন। এক ভাগ ছানার সঙ্গে মালাই, কাজু বাটা, গুঁড়া চিনি, এলাচ গুঁড়া মিশিয়ে চুলায় জ্বাল দিতে হবে। ছানা আঠালো হলে চুলা থেকে নামিয়ে বাকি ছানার সঙ্গে মিলিয়ে ছড়ানো প্লেটে ঢেলে ঠান্ডা করতে হবে। ছানা ঠান্ডা হলে মসৃণ করে ১২ ভাগ বা পছন্দমতো ভাগ করে কাজু কুচির পুর ভরে পছন্দমতো আকারে কেটে সাজিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
সিতারা ফিরদৌস
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, অক্টোবর ১২, ২০১০
রসগোল্লা
উপকরণ:
রসগোল্লার ছানা পরিমাণমতো
চিনি দেড় কাপ
পানি ছয় কাপ
ময়দা দুই চা চামচ
চিনি দুই চা চামচ
এলাচ গুঁড়া পৌনে এক চা চামচ
গোলাপজল এক-দুই চা চামচ
প্রণালী:
১. রসগোল্লার ছানা তৈরি করে (ছানা তৈরির প্রণালী জানার জন্য রস+আলোর ‘ছানা সংখ্যা’ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন) বাতাসে ছয়-সাত ঘণ্টা ছড়িয়ে রাখো।
২. চিনির সঙ্গে পানি দিয়ে চুলায় দাও। ফুটে ওঠার পর সিরার ওপর থেকে ময়লা তুলে ফেলো। চুলার আঁচ কমিয়ে রাখো।
৩. ছানা হাতের তালু দিয়ে মথে নাও। ময়দা, দুই চা চামচ চিনি ও এলাচ গুঁড়া দিয়ে ছানা মথো। ছানা ২০-২৪ ভাগ করে গোল করে রাখো।
৪. সব ছানার বল একবারে চুলার ওপর সিরায় ছাড়ো। আঁচ বাড়িয়ে দাও। কিছুক্ষণ পর রসগোল্লা সিরার ওপর ভেসে উঠবে। বড় চামচ বা হাতা দিয়ে রসগোল্লা সিরায় ডুবিয়ে হাঁড়ি ঢেকে দেবে।
৫. ২০-২৫ মিনিট পর বাটিতে পানি নিয়ে একটি রসগোল্লা ছাড়ো। পানিতে রসগোল্লা ডুবে গেলে এবং আকার ঠিক থাকলে চুলা থেকে নামিয়ে এক কাপ পানি ছিটিয়ে দিয়ে খোলা রাখো।
৬. ঠান্ডা হলে সিরাসহ রসগোল্লা একটি বড় বোলে ঢালো। এক-দুই চা চামচ গোলাপজল দাও। সাত-আট ঘণ্টা পর রসগোল্লা পরিবেশন করো। ২০-২৪ পরিবেশন। কিশোরদের জন্য ১০-১২ পরিবেশন।
গোলাব জাম
- মাওয়া ৫০০ গ্রাম, বেকিং পাউডার এক চিমটি,
- ছানা ২০০ গ্রাম,
- ময়দা ১০০ গ্রাম,
- এলাচ পাউডার ১ চা চামচ,
- লবণ পরিমাণমতো,
- এক চিমটি খাবার সোডা,
- ভ্যানিলা এসেন্স ২ ফোঁটা,
- ভাজার জন্য সাদা তেল পরিমাণমতো,
- সিরার জন্য ৫০০ গ্রাম,
- চিনি ৩ কেজি,
- ঘন দুধ ১ কাপ,
- রোজ এসেন্স ৫ ফোঁটা।
- প্রথমে ৪ লিটার পানিতে সিরার উপকরণ দিয়ে জ্বাল দিন।
- কমে সাড়ে তিন লিটারের মতো হলে নামিয়ে রাখুন।
- সামান্য পানি দিয়ে বাকি সব উপকরণ মেখে ১৫ মিনিট রেখে দিন।
- এর থেকে ছোট ছোট লেচি কেটে নিয়ে দুই হাতে তালুতে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বড় মার্বেলের আকারে বল তৈরি করুন।
- কড়াইতে মাখন গলিয়ে তাতে সাদা তেল গরম করুন।
- ঢিমে আঁচে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে কড়া বাদামি করে ভাজুন।
- তেল থেকে উঠিয়ে সিরায় ফেলুন। ঘন্টাতিনেক রেখে দিন।
- সার্ভিং ডিশে গোলাপের পাপড়ি সাজিয়ে তাতে গোলাব জামুন দিয়ে পরিবেশন করুন।
ঘরে
তৈরী রসমালাই
উপকরণঃ- দুধ ৪ কাপ
- চিনি ২ কাপ
- গুঁড়ো দুধ ২ কাপ
- বেকিং পাউডার ২ চা চামচ
- ডিম ২ টা
- কর্নফ্লাওয়ার ২ চা চামচ
- প্রথমে একটি হাড়িতে দুধ ২ কাপ, চিনি ও পরিমান মত পানি মিশিয়ে কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে জ্বাল দিয়ে ঘন করে রাখুন।
- একটি বাটিতে ২ কাপ গুঁড়ো দুধ নিয়ে সাথে বেকিং পাঊডার দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
- এবার ডিম ফেটিয়ে একটু একটু করে দিয়ে মেশান।।
- মেশানোর পর পছন্দমত গোল বা লম্বাটে করে ঘন দুধের মধ্যে ছাড়ুন।
- এবার রসমালাই সবগুলো ছাড়ার পর হালকা ভাবে নেড়ে ৫-৬ মিনিট পর চুলা থেকে নামান। ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।
Saturday, February 1, 2014
রসগোল্লা তৈরীর সবচাইতে পারফেক্ট রেসিপি
রসগোল্লা তৈরীর সবচাইতে পারফেক্ট রেসিপি
রসগোল্লা খেতে সবাই ভালোবাসেন এটা বলাই
বাহুল্য। বাঙালি মাত্রই “মিষ্টি” শুনলে সবার আগে চোখের সামনে ভেসে ওঠে
রসগোল্লার চেহারা। আজকাল অনেকেই বাড়িতে রসগোল্লা তৈরি করে থাকেন, রেসিপি
অনেকেই জানেন। কিন্তু একটু লক্ষ্য করে দেখুন,বাড়িতে তৈরি বেশিরভাগ
রসগোল্লাই কেমন যেন চ্যাপ্টা হয়ে যায় নিখুঁত গোল না হয়ে। অনেকেরই রসগোল্লার
গায়ে কেমন ফাটা ফাটা দাগ হয়,মসৃণ হয় না। অনেকেরটা খেতে স্পঞ্জ রসগোল্লার
মত হয়ে যায়। সব মিলিয়ে ঠিক যেন দোকানের মতন রসগোল্লা কিছুতেই তৈরি হয় না
বাড়িতে।
কিন্তু কেন? কী সেই রহস্য?
সে রহস্যের পর্দা উন্মোচন করতেই আমাদের এই বিশেষ লেখা। দেয়া হলো রসগোল্লা তৈরির সব চাইতে সহজ সেই সিক্রেট রেসিপি, যেটায় আপনার তৈরি রসগোল্লা হবে মিষ্টির দোকানের চাইতেও ভালো ও মজাদার। অনেকেরই ধারণা রসগোল্লা তৈরি করতে হয় একদম তাজা ছানা দিয়ে। জেনে রাখুন,এই তাজা ছানার কারণেই আপনার রসগোল্লা নিখুঁত হয় না একেবারেই!
সে রহস্যের পর্দা উন্মোচন করতেই আমাদের এই বিশেষ লেখা। দেয়া হলো রসগোল্লা তৈরির সব চাইতে সহজ সেই সিক্রেট রেসিপি, যেটায় আপনার তৈরি রসগোল্লা হবে মিষ্টির দোকানের চাইতেও ভালো ও মজাদার। অনেকেরই ধারণা রসগোল্লা তৈরি করতে হয় একদম তাজা ছানা দিয়ে। জেনে রাখুন,এই তাজা ছানার কারণেই আপনার রসগোল্লা নিখুঁত হয় না একেবারেই!
উপকরণ-
রসগোল্লার ছানা ১ কাপ (নিচে ছানা তৈরির প্রনালি দেয়া আছে)
চিনি দেড় কাপ
পানি ছয় কাপ
ময়দা দুই চা চামচ
চিনি দুই চা চামচ
এলাচ গুঁড়া পৌনে এক চা চামচ
গোলাপজল এক-দুই চা চামচ (ইচ্ছা)
প্রণালি:
-রসগোল্লার ছানা তৈরি করে বাতাসে ছয়-সাত ঘণ্টা ছড়িয়ে রাখুন।
-চিনির সঙ্গে পানি দিয়ে চুলায় দিন। ফুটে ওঠার পর সিরার ওপর থেকে ময়লা তুলে ফেলুন। চুলার আঁচ কমিয়ে রাখুন।
-ছানা হাতের তালু দিয়ে মথে নিন। ময়দা, দুই চা চামচ চিনি ও এলাচ গুঁড়া দিয়ে ছানা মথুন। ছানা ১৫ থেকে ২০ ভাগ করে গোল করে রাখুন।
-সব ছানার বল একবারে চুলার ওপর সিরায় ছাড়ুন। আঁচ বাড়িয়ে দিন। কিছুক্ষণ পর রসগোল্লা সিরার ওপর ভেসে উঠবে। বড় চামচ বা হাতা দিয়ে রসগোল্লা সিরায় ডুবিয়ে হাঁড়ি ঢেকে দিন।
-২০-২৫ মিনিট পর বাটিতে পানি নিয়ে একটি রসগোল্লা ছাড়ুন। পানিতে রসগোল্লা ডুবে গেলে এবং আকার ঠিক থাকলে চুলা থেকে নামিয়ে এক কাপ পানি ছিটিয়ে দিয়ে খোলা রাখুন।
-ঠান্ডা হলে সিরাসহ রসগোল্লা একটি বড় বাটিতে ঢালুন। এক-দুই চা চামচ গোলাপজল দিন। সাত-আট ঘণ্টা পর রসগোল্লা পরিবেশন করুন।
-রসগোল্লার ছানা তৈরি করে বাতাসে ছয়-সাত ঘণ্টা ছড়িয়ে রাখুন।
-চিনির সঙ্গে পানি দিয়ে চুলায় দিন। ফুটে ওঠার পর সিরার ওপর থেকে ময়লা তুলে ফেলুন। চুলার আঁচ কমিয়ে রাখুন।
-ছানা হাতের তালু দিয়ে মথে নিন। ময়দা, দুই চা চামচ চিনি ও এলাচ গুঁড়া দিয়ে ছানা মথুন। ছানা ১৫ থেকে ২০ ভাগ করে গোল করে রাখুন।
-সব ছানার বল একবারে চুলার ওপর সিরায় ছাড়ুন। আঁচ বাড়িয়ে দিন। কিছুক্ষণ পর রসগোল্লা সিরার ওপর ভেসে উঠবে। বড় চামচ বা হাতা দিয়ে রসগোল্লা সিরায় ডুবিয়ে হাঁড়ি ঢেকে দিন।
-২০-২৫ মিনিট পর বাটিতে পানি নিয়ে একটি রসগোল্লা ছাড়ুন। পানিতে রসগোল্লা ডুবে গেলে এবং আকার ঠিক থাকলে চুলা থেকে নামিয়ে এক কাপ পানি ছিটিয়ে দিয়ে খোলা রাখুন।
-ঠান্ডা হলে সিরাসহ রসগোল্লা একটি বড় বাটিতে ঢালুন। এক-দুই চা চামচ গোলাপজল দিন। সাত-আট ঘণ্টা পর রসগোল্লা পরিবেশন করুন।
রসগোল্লার ছানা তৈরির উপকরণ-
টাকটা দুধ ১ লিটার, সিরকা ৪ টেবিল চামচ।
টাকটা দুধ ১ লিটার, সিরকা ৪ টেবিল চামচ।
প্রনালি-
১) সিরকার সঙ্গে সমান পরিমাণ পানি মেশান।
২) দুধ চুলায় দিন। ফুটে উঠা মাত্রই সিরকা দিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে রাখুন। ঢেকে দিন।
৩) দুধের ছানা ও পানি আলাদা হলে সঙ্গে সঙ্গে দুধ একটি কাপড় বা ছাঁকনিতে ঢেলে নিন। ভালো করে কলের নিচে দিয়ে ধুয়ে নিন। এতে টক ভাব কম হবে ও ছানা ঠাণ্ডা হবে। এবার পানি ঝরতে দিন এক ঘণ্টা।
৪) এক ঘণ্টা পর প্লেটে ছড়িয়ে রাখুন ৫/৬ ঘণ্টার জন্য। তারপর রসগোল্লা তৈরি করুন।
১) সিরকার সঙ্গে সমান পরিমাণ পানি মেশান।
২) দুধ চুলায় দিন। ফুটে উঠা মাত্রই সিরকা দিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে রাখুন। ঢেকে দিন।
৩) দুধের ছানা ও পানি আলাদা হলে সঙ্গে সঙ্গে দুধ একটি কাপড় বা ছাঁকনিতে ঢেলে নিন। ভালো করে কলের নিচে দিয়ে ধুয়ে নিন। এতে টক ভাব কম হবে ও ছানা ঠাণ্ডা হবে। এবার পানি ঝরতে দিন এক ঘণ্টা।
৪) এক ঘণ্টা পর প্লেটে ছড়িয়ে রাখুন ৫/৬ ঘণ্টার জন্য। তারপর রসগোল্লা তৈরি করুন।
তথ্যসূত্র: প্রিয় লাইফ
Tuesday, January 7, 2014
আপনার সৃষ্টি, ঘরের মিষ্টি
আপনার
সৃষ্টি, ঘরের মিষ্টি
মিষ্টি
খেতে কমবেশি সবাই ভালোবাসে। চাইলে ঘরে বসেই মিষ্টি বানাতে পারেন, সরবরাহ করতে পারেন দোকানে। ঘরোয়া বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও রয়েছে বাসায় বানানো মিষ্টির চাহিদা। জানাচ্ছেন আলমগীর কবীর
সব ধরনের মিষ্টিরই কমবেশি চাহিদা রয়েছে। প্রথমে ঠিক করতে হবে কোন ধরনের মিষ্টি আপনি বানাবেন। ঘরে বসেই রসগোল্লা, চমচম, রসমালাই, জিলাপি, সন্দেশ বানাতে পারেন। স্বল্প পরিসরে ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা পুঁজি নিয়েই শুরু করতে পারেন।
প্রয়োজনীয়
উপকরণ
মিষ্টি তৈরিতে লাগবে বড় কড়াই, গামলা, বড় চামচ, চিনি, ময়দা, দুধ ও ঘি। বাজার থেকে মিষ্টি তৈরির উপকরণগুলো কিনতে হবে। তবে উপকরণ কেনার বেলায় চোখ-কান খোলা রাখা জরুরি। ময়দা, দুধ, ঘি, চিনি যেন মানসম্মত হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
মিষ্টি বানানোর ব্যাকরণ
মিষ্টির
মধ্যে রসগোল্লার বেশ চাহিদা রয়েছে। রসগোল্লা তৈরিতে লাগবে দুধ, সিরকা, সুজি, চিনি, পানি ও এলাচ। একটি পাত্রে দুধ জ্বাল দিন। দুধ যখন টগবগ করে ফুটতে থাকবে তখন সিরকা দিন এবং ভালোভাবে নাড়ুন। দুধ ছানা হয়ে গেলে ছাকনিতে ঢেলে ঠাণ্ডা করে নিন। এরপর হাত দিয়ে চিপে ছানা থেকে পানি বের করুন। একটি পাত্রে ছানা, সুজি, চিনি ও বেকিং পাউডার ভালো করে মেখে নিন। ছানা দুই হাতের তালুতে ঘুরিয়ে গোল গোল করে রাখুন। পানি, চিনি ও এলাচ একসঙ্গে জ্বাল দিন।
ফুটন্ত পানিতে গোল গোল করে রাখা ছানাগুলো একে একে দিয়ে পাত্রটি ঢেকে রাখুন। কিছুক্ষণ পর তৈরি হবে রসগোল্লা। এভাবে সব ধরনের মিষ্টি বানানোর কায়দা জেনে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
বাজারজাতকরণ
বাজারে ভেজালের ভিড়ে নিশ্চয় ঘরে বানানো মিষ্টির কদর থাকবে। সে ক্ষেত্রে ক্রেতাদের আস্থা অর্জন করাটা জরুরি।
পাড়া-প্রতিবেশীদের কাছে ও আশপাশের দোকানে মিষ্টি তৈরির ব্যাপারটি জানিয়ে রাখুন। প্রথমে প্রতিবেশীদের চাহিদামতো সরবরাহের ব্যবস্থা করুন। বিভিন্ন এলাকার খুচরা মিষ্টি বিক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। অগ্রিম অর্ডার নিয়ে রাখতে পারেন।
বানানো মিষ্টির ব্র্যান্ড
আপনার হাতে বানানো মিষ্টির শ্রুতিমধুর নামও দিতে পারেন। একসময় এ মিষ্টি নামকরা ব্র্যান্ডে পরিণত হতে পারে। পুঁজি বাড়িয়ে হাতের নাগালে মিষ্টির শোরুমও দিতে পারেন। এভাবেই মিষ্টির প্রচার ও প্রসার বাড়বে।
প্রশিক্ষণ
দরকারি
মিষ্টি বানানোর বেলায় প্রশিক্ষণটা জরুরি। আশপাশে ভালো মিষ্টি বানায় এমন কোনো কারিগরের কাছ থেকে মিষ্টি বানানো শিখে নিন। আপনি চাইলে মিষ্টির জগতে নামডাক আছে এ রকম কোনো কম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের কাছ থেকেও প্রশিক্ষণ নিতে পারেন।
Source: http://www.kalerkantho.com
Subscribe to:
Posts (Atom)