রসগোল্লা তৈরীর সবচাইতে পারফেক্ট রেসিপি
রসগোল্লা খেতে সবাই ভালোবাসেন এটা বলাই
বাহুল্য। বাঙালি মাত্রই “মিষ্টি” শুনলে সবার আগে চোখের সামনে ভেসে ওঠে
রসগোল্লার চেহারা। আজকাল অনেকেই বাড়িতে রসগোল্লা তৈরি করে থাকেন, রেসিপি
অনেকেই জানেন। কিন্তু একটু লক্ষ্য করে দেখুন,বাড়িতে তৈরি বেশিরভাগ
রসগোল্লাই কেমন যেন চ্যাপ্টা হয়ে যায় নিখুঁত গোল না হয়ে। অনেকেরই রসগোল্লার
গায়ে কেমন ফাটা ফাটা দাগ হয়,মসৃণ হয় না। অনেকেরটা খেতে স্পঞ্জ রসগোল্লার
মত হয়ে যায়। সব মিলিয়ে ঠিক যেন দোকানের মতন রসগোল্লা কিছুতেই তৈরি হয় না
বাড়িতে।
কিন্তু কেন? কী সেই রহস্য?
সে রহস্যের পর্দা উন্মোচন করতেই আমাদের এই বিশেষ লেখা। দেয়া হলো রসগোল্লা তৈরির সব চাইতে সহজ সেই সিক্রেট রেসিপি, যেটায় আপনার তৈরি রসগোল্লা হবে মিষ্টির দোকানের চাইতেও ভালো ও মজাদার। অনেকেরই ধারণা রসগোল্লা তৈরি করতে হয় একদম তাজা ছানা দিয়ে। জেনে রাখুন,এই তাজা ছানার কারণেই আপনার রসগোল্লা নিখুঁত হয় না একেবারেই!
সে রহস্যের পর্দা উন্মোচন করতেই আমাদের এই বিশেষ লেখা। দেয়া হলো রসগোল্লা তৈরির সব চাইতে সহজ সেই সিক্রেট রেসিপি, যেটায় আপনার তৈরি রসগোল্লা হবে মিষ্টির দোকানের চাইতেও ভালো ও মজাদার। অনেকেরই ধারণা রসগোল্লা তৈরি করতে হয় একদম তাজা ছানা দিয়ে। জেনে রাখুন,এই তাজা ছানার কারণেই আপনার রসগোল্লা নিখুঁত হয় না একেবারেই!
উপকরণ-
রসগোল্লার ছানা ১ কাপ (নিচে ছানা তৈরির প্রনালি দেয়া আছে)
চিনি দেড় কাপ
পানি ছয় কাপ
ময়দা দুই চা চামচ
চিনি দুই চা চামচ
এলাচ গুঁড়া পৌনে এক চা চামচ
গোলাপজল এক-দুই চা চামচ (ইচ্ছা)
প্রণালি:
-রসগোল্লার ছানা তৈরি করে বাতাসে ছয়-সাত ঘণ্টা ছড়িয়ে রাখুন।
-চিনির সঙ্গে পানি দিয়ে চুলায় দিন। ফুটে ওঠার পর সিরার ওপর থেকে ময়লা তুলে ফেলুন। চুলার আঁচ কমিয়ে রাখুন।
-ছানা হাতের তালু দিয়ে মথে নিন। ময়দা, দুই চা চামচ চিনি ও এলাচ গুঁড়া দিয়ে ছানা মথুন। ছানা ১৫ থেকে ২০ ভাগ করে গোল করে রাখুন।
-সব ছানার বল একবারে চুলার ওপর সিরায় ছাড়ুন। আঁচ বাড়িয়ে দিন। কিছুক্ষণ পর রসগোল্লা সিরার ওপর ভেসে উঠবে। বড় চামচ বা হাতা দিয়ে রসগোল্লা সিরায় ডুবিয়ে হাঁড়ি ঢেকে দিন।
-২০-২৫ মিনিট পর বাটিতে পানি নিয়ে একটি রসগোল্লা ছাড়ুন। পানিতে রসগোল্লা ডুবে গেলে এবং আকার ঠিক থাকলে চুলা থেকে নামিয়ে এক কাপ পানি ছিটিয়ে দিয়ে খোলা রাখুন।
-ঠান্ডা হলে সিরাসহ রসগোল্লা একটি বড় বাটিতে ঢালুন। এক-দুই চা চামচ গোলাপজল দিন। সাত-আট ঘণ্টা পর রসগোল্লা পরিবেশন করুন।
-রসগোল্লার ছানা তৈরি করে বাতাসে ছয়-সাত ঘণ্টা ছড়িয়ে রাখুন।
-চিনির সঙ্গে পানি দিয়ে চুলায় দিন। ফুটে ওঠার পর সিরার ওপর থেকে ময়লা তুলে ফেলুন। চুলার আঁচ কমিয়ে রাখুন।
-ছানা হাতের তালু দিয়ে মথে নিন। ময়দা, দুই চা চামচ চিনি ও এলাচ গুঁড়া দিয়ে ছানা মথুন। ছানা ১৫ থেকে ২০ ভাগ করে গোল করে রাখুন।
-সব ছানার বল একবারে চুলার ওপর সিরায় ছাড়ুন। আঁচ বাড়িয়ে দিন। কিছুক্ষণ পর রসগোল্লা সিরার ওপর ভেসে উঠবে। বড় চামচ বা হাতা দিয়ে রসগোল্লা সিরায় ডুবিয়ে হাঁড়ি ঢেকে দিন।
-২০-২৫ মিনিট পর বাটিতে পানি নিয়ে একটি রসগোল্লা ছাড়ুন। পানিতে রসগোল্লা ডুবে গেলে এবং আকার ঠিক থাকলে চুলা থেকে নামিয়ে এক কাপ পানি ছিটিয়ে দিয়ে খোলা রাখুন।
-ঠান্ডা হলে সিরাসহ রসগোল্লা একটি বড় বাটিতে ঢালুন। এক-দুই চা চামচ গোলাপজল দিন। সাত-আট ঘণ্টা পর রসগোল্লা পরিবেশন করুন।
রসগোল্লার ছানা তৈরির উপকরণ-
টাকটা দুধ ১ লিটার, সিরকা ৪ টেবিল চামচ।
টাকটা দুধ ১ লিটার, সিরকা ৪ টেবিল চামচ।
প্রনালি-
১) সিরকার সঙ্গে সমান পরিমাণ পানি মেশান।
২) দুধ চুলায় দিন। ফুটে উঠা মাত্রই সিরকা দিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে রাখুন। ঢেকে দিন।
৩) দুধের ছানা ও পানি আলাদা হলে সঙ্গে সঙ্গে দুধ একটি কাপড় বা ছাঁকনিতে ঢেলে নিন। ভালো করে কলের নিচে দিয়ে ধুয়ে নিন। এতে টক ভাব কম হবে ও ছানা ঠাণ্ডা হবে। এবার পানি ঝরতে দিন এক ঘণ্টা।
৪) এক ঘণ্টা পর প্লেটে ছড়িয়ে রাখুন ৫/৬ ঘণ্টার জন্য। তারপর রসগোল্লা তৈরি করুন।
১) সিরকার সঙ্গে সমান পরিমাণ পানি মেশান।
২) দুধ চুলায় দিন। ফুটে উঠা মাত্রই সিরকা দিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে রাখুন। ঢেকে দিন।
৩) দুধের ছানা ও পানি আলাদা হলে সঙ্গে সঙ্গে দুধ একটি কাপড় বা ছাঁকনিতে ঢেলে নিন। ভালো করে কলের নিচে দিয়ে ধুয়ে নিন। এতে টক ভাব কম হবে ও ছানা ঠাণ্ডা হবে। এবার পানি ঝরতে দিন এক ঘণ্টা।
৪) এক ঘণ্টা পর প্লেটে ছড়িয়ে রাখুন ৫/৬ ঘণ্টার জন্য। তারপর রসগোল্লা তৈরি করুন।
তথ্যসূত্র: প্রিয় লাইফ
This comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDeletenice bro, সুন্দর পোষ্ট । ভালো লাগলো । ধন্যবাদ আপনাকে । বগুড়ার বিখ্যাত দই এবং ৫০+ রকমের সু-স্বাদু মিষ্টি নিয়ে এই সাইটটি দেখতে পারেন ।
ReplyDelete"অনলাইন দই & মিষ্টি সার্ভিস"